Start of দুর্নীতির কালো দাগ ক্রিকেটে Quiz
1. প্রথম ক্রিকেটার কে যাকে ম্যাচ-ফিক্সিংয়ের জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়?
- পাকিস্তান জাতীয় দল
- হানসি ক্রোঞ্জে
- ক্রিস গেইল
- শেন ওয়ার্ন
2. কোন বছরে হ্যানসি ক্রনজের ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারি প্রকাশ পায়?
- 2001
- 2000
- 1999
- 1998
3. হ্যানসি ক্রনজের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ে কী ছিল?
- তিনি খেলার নিয়ম ভঙ্গ করেননি
- তিনি অর্থ গ্রহণ করেছিলেন
- তিনি শুধুমাত্র একজন সাক্ষী ছিলেন
- তিনি বলেছিলেন যে তিনি দোষী নন
4. হ্যানসি ক্রনজের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ের ফলাফল কী ছিল?
- তিনি ক্রিকেটে ফিরে আসার সুযোগ পান।
- তিনি শুধু সাময়িকভাবে স্থগিত ছিলেন।
- তিনি ক্রিকেট থেকে আজীবন নিষিদ্ধ হন।
- তাঁর বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হয়নি।
5. ২০০০ সালের ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে আর কারা জড়িত ছিল?
- মনোজ প্রভাকর এবং অজয় জাদেজা
- সানি গর্গ এবং জাভেদ মিয়াঁদাদ
- শহীদ আফ্রিদি এবং রাসেল ব্র্যাডক
- সাকিব আল হাসান এবং মুশফিকুর রহিম
6. মনোজ প্রভাকরের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ে কী ছিল?
- তিনি কপিল দেব ও অন্যদের সাথে জড়িত ছিলেন
- তিনি পারিশ্রমিক গ্রহণ করেছেন
- তিনি শুধু তথ্য সংগ্রহ করেছেন
- তিনি কখনো জড়িত ছিলেন না
7. মনোজ প্রভাকরের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ের ফলাফল কী ছিল?
- তাকে সারা জীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
- তাকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
- তাকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
- তাকে কোনো শাস্তি দেয়া হয়নি।
8. প্রথম ইংরেজ ক্রিকেটার কে যাকে স্পট-ফিক্সিংয়ের জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়?
- Mervyn Westfield
- Ian Bell
- Andrew Strauss
- Kevin Pietersen
9. মের্ভিন ওয়েস্টফিল্ড কীভাবে স্পট-ফিক্সিংয়ে জড়িত ছিলেন?
- তিনি অন্য একজনকে বল করতে বলেন।
- তিনি শুধু বিনোদনের জন্য খেলেছেন।
- তিনি ৬,০০০ পাউন্ডের জন্য ইচ্ছা করে ওয়াইড বল করেছিলেন।
- তিনি কোনো ফিক্সিংয়ে জড়িত ছিলেন না।
10. মের্ভিন ওয়েস্টফিল্ডের স্পট-ফিক্সিংয়ের ফলাফল কী ছিল?
- তিনি চার মাসের কারাদণ্ড ও ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসে ক্রিকেট খেলতে আজীবন নিষিদ্ধ হন।
- তিনি একটি বছরের কারাদণ্ড পান।
- তিনি কোনও শাস্তি পাননি।
- তাকে পাঁচ বছরের নির্বাসিত করা হয়।
11. ২০১০ সালের পাকিস্তানি বোলিং কেলেঙ্কারিতে কে জড়িত ছিল?
- মোহাম্মদ আমির
- কামরান আকমল
- ইউনিস খান
- শহীদ আফ্রিদী
12. মোহাম্মদ আমির ও মোহাম্মদ আসিফের কেলেঙ্কারিতে কী হয়েছিল?
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হয়েছিল
- পরিকল্পিত নো-বল করা হয়েছিল
- মাঠে নিজের পারফরম্যান্স খারাপ করেছিল
- জুয়ারির সঙ্গে অংশীদার হয়েছিল
13. মোহাম্মদ আমির ও মোহাম্মদ আসিফের কেলেঙ্কারির ফলাফল কী ছিল?
- মোহাম্মদ আমিরকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
- তারা কোনো শাস্তি পায়নি।
- মোহাম্মদ আসিফকে পাঁচ বছরের জেল দেওয়া হয়েছিল।
- মোহাম্মদ আমির ছয় মাসের জেল ও মোহাম্মদ আসিফের এক বছরের কারাদণ্ড।
14. ২০১৩ সালে কে স্পট-ফিক্সিংয়ের জন্য জীবনব্যাপী নিষিদ্ধ হয়?
- যুবরাজ সিং
- মোহাম্মদ আমির
- অঙ্কিত চাওয়ান
- শাহিদ আফ্রিদি
15. রাজস্থান রয়্যালস ক্রিকেটারদের সঙ্গে বুকিদের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী কে ছিল?
- রাহুল দ্রাবিড়
- সৌরভ গাঙ্গুলি
- অমিত সিং
- ভিভিএস লক্ষ্মণ
16. আমিত সিংয়ের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ে কী ছিল?
- अमित सिंहের প্রশিক্ষণ
- अमित सिंहের মধ্যস্থতা
- अमित सिंहের নেতৃত্ব
- अमित सिंहের সমালোচনা
17. সিদ্ধার্থ ত্রিবেদির সঙ্গে ম্যাচ-ফিক্সিংয়ে কী হয়েছিল?
- সিদ্দার্থ ত্রিবেদি ম্যাচ-ফিক্সিংয়ে নির্দোষ প্রমাণিত হন
- সিদ্দার্থ ত্রিবেদি ম্যাচ-ফিক্সিংয়ে জড়িত ছিলেন
- সিদ্দার্থ ত্রিবেদি সাতে আট মাসের কারাদণ্ড পান
- সিদ্দার্থ ত্রিবেদি পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা পান
18. সিদ্ধার্থ ত্রিবেদির ম্যাচ-ফিক্সিংয়ে নিষিদ্ধ হওয়ার ফলাফল কী ছিল?
- তাকে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞার শিকার হতে হয়।
- তিনি এক বছরের নিষেধাজ্ঞার শিকার হন।
- তাকে ক্রিকেট থেকে চিরকাল নিষিদ্ধ করা হয়।
- তাকে জরিমানা করা হয়েছিল।
19. নাভেদ আরিফ কে এবং কী কারণে জীবনব্যাপী নিষিদ্ধ হয়?
- নাভেদ আরিফ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষেধাজ্ঞার কারণে
- নাভেদ আরিফ যাচাইকৃত দুর্নীতির জন্য
- নাভেদ আরিফ স্বাস্থ্য সমস্যা জন্য নিষেধাজ্ঞা
- নাভেদ আরিফ আচরণগত কারণে নিষিদ্ধ
20. আইপিএলের ষষ্ঠ সিজনে ম্যাচ-ফিক্সিংয়ের সঙ্গে কারা জড়িত ছিল?
- নভেদ আরিফ
- শালভ শ্রীবাস্তব
- আমিত সিং
- সিদ্ধার্থ ত্রিবেদী
21. আইপিএলের ষষ্ঠ সিজনের ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারির প্রকৃতি কী ছিল?
- খেলোয়াড়রা ম্যাচ ফিক্সিংয়ের চেষ্টা করেছিল
- শুধুমাত্র সংবাদ মাধ্যমে অভিযোগ উঠেছিল
- ম্যাচের পর ফলাফল নিরাপদ ছিল
- কোনো ক্রিকেটার অভিযুক্ত হননি
22. ২১ শতকে ম্যাচ-ফিক্সিং নিষেধাজ্ঞার শিকার প্রথম ক্রিকেটার কে?
- মোহাম্মদ আমির
- শরজিল খান
- হানসি ক্রনিয়ে
- সালিম মালিক
23. সলিম মালিকের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ে কী ছিল?
- ম্যাচগুলো manipulat করার অভিযোগ
- কাউকে টাকা দেওয়া
- প্রতিপক্ষ দলের তথ্য সংগ্রহ করা
- খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলোচনা করা
24. সলিম মালিকের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ের ফলাফল কী ছিল?
- তাঁকে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল।
- তাঁকে ম্যাচে অংশগ্রহণের জন্য জরিমানা করা হয়েছিল।
- তিনি কোন শাস্তি পায়নি।
- তাঁকে জীবনকালীন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল।
25. টিম তথ্য বুকির কাছে পৌঁছানোর জন্য কে জড়িত ছিল?
- মারলন স্যামুয়েলস
- নাভেদ আরিফ
- শালভ শ্রীবাস্তব
- সিদ্দার্থ ত্রিবেদী
26. মার্লন সামুয়েলসের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ে কী ছিল?
- সে বুকমেকারকে তথ্য দেওয়ার জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছিল।
- সে দলের অধিনায়ক ছিল এবং সমস্ত তথ্য প্রকাশ করেছিল।
- সে ম্যাচে খেলানোর জন্য টাকা নিয়েছিল।
- সে ম্যাচের ফলাফল পরিবর্তনে জড়িত ছিল।
27. মার্লন সামুয়েলসের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ের ফলাফল কী ছিল?
- তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
- তিনি দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন।
- তিনি আমৃত্যু নিষিদ্ধ ছিলেন।
- তাকে ম্যাচে অংশগ্রহণের জন্য পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
28. বুকিদের কাছ থেকে টাকা গ্রহণের জন্য কে জড়িত ছিল?
- মারলন সমুয়েলস
- মোহাম্মদ আমির
- শালভ শ্রীবাস্তব
- হানসি ক্রোনজে
29. মরিস ওডুম্বের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ে কী ছিল?
- মরিস ওডুম্বে কোন ম্যাচে খেলেননি
- মরিস ওডুম্বে টাকা গ্রহণ করেছিলেন
- মরিস ওডুম্বে খেলায় হেরে গিয়েছিলেন
- মরিস ওডুম্বে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন
30. মরিস ওডুম্বের ম্যাচ-ফিক্সিংয়ের ফলাফল কী ছিল?
- তিনি পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হন।
- তিনি টেন্ডুলকারের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
- তিনি খেলা চালিয়ে যান।
- তিনি জাতীয় দলে ফিরে আসেন।
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন!
আপনারা যাঁরা ‘দুর্নীতির কালো দাগ ক্রিকেটে’ নিয়ে আমাদের কুইজটি সম্পন্ন করেছেন, তাঁদের সকলকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। কুইজটি সম্পন্ন করার মাধ্যমে, নিশ্চয়ই আপনি ক্রিকেটের উপর দূর্ণীতির বিস্তৃত প্রভাব সম্পর্কে কিছু নতুন তথ্য শিখেছেন। নানা প্রশ্নের মাধ্যমে আলোচিত বিষয়গুলির দ্বারা, এটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে কিভাবে দুর্নীতি খেলাধুলার নীতি ও বিশ্বাসের উপর আঘাত হানতে পারে।
ক্রিকেটের ইতিহাসে দুর্নীতি একটি জটিল সমস্যা। কুইজটি আপনাকে এ সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করতে এবং গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণগুলি সম্পর্কে জানার সুযোগ দিয়েছে। খেলোয়াড়দের সততার গুরুত্ব এবং এই সমস্যা সমাধানের জন্য আমাদের collectively কী করতে হবে, তা আজকের অর্জনে আপনার অন্তর্দৃষ্টি তৈরি করতে সহায়ক হয়েছে।
আপনি যদি ‘দুর্নীতির কালো দাগ ক্রিকেটে’ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আমাদের এই পৃষ্ঠার পরবর্তী বিভাগটি দেখে নিন। সেখানে আপনি বিস্তৃত তথ্য এবং নানান বিশ্লেষণ পাবেন। তথ্যের এই সাগরে ডুব দিন, আপনার ক্রিকেটের জ্ঞানের দিগন্তকে আরও প্রসারিত করুন!
দুর্নীতির কালো দাগ ক্রিকেটে
দুর্নীতির সংজ্ঞা এবং প্রভাব
দুর্নীতি হলো বৈধতা এবং স্বচ্ছতার অভাবের সুযোগ গ্রহণ করা। ক্রিকেটে এটি গোপন চুক্তি, ম্যাচ ফিক্সিং বা অনৈতিক লেনদেনের মাধ্যমে ঘটে। এর ফলে খেলাধুলার সুনাম ও সংস্কৃতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) দুর্নীতি প্রতিরোধে নিয়মাবলী প্রবর্তন করেছে। দুর্নীতির জন্য খেলোয়াড়দের শাস্তির ঘটনা ঘটেছে, যা খেলার প্রতি সাধারণ মানুষের বিশ্বাসকে দুর্বল করে।
ক্রিকেটে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ঘটনা
ম্যাচ ফিক্সিং হলো একটি অনৈতিক প্রক্রিয়া যেখানে খেলার ফলাফল পূর্বনির্ধারিত হয়। ২০০০ সালে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ ওঠে। পরে ২০১৩ সালে আইপিএলে কিছু ভারতীয় খেলোয়াড়দের নামও এই স্ক্যান্ডালে যুক্ত হয়। এই ঘটনাগুলো ক্রীড়াঙ্গনে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি করে, যা খেলোয়াড়দের সততার ওপর গুরুতর ক্ষতি করছে।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রচেষ্টা
নিয়ে আসা প্রচেষ্টা দুর্নীতির বিরুদ্ধে ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের মতো দেশের ক্রিকেট বোর্ডগুলো নির্মাণ করেছে। আইসিসি বিশেষ তদন্তকারী দলের মাধ্যমে দুর্নীতি সম্পর্কে রিপোর্ট করে। এই উদ্যোগগুলো খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদেরকে দুর্নীতি থেকে বিরত রাখার জন্য সংবিধানের আওতায় আসে। এর ফলে খেলাধুলার স্বচ্ছতা ও নৈতিকতার উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে।
দুর্নীতির প্রভাব ক্রিকেটের অর্থনীতি উপর
দুর্নীতি ক্রিকেটের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। স্পনসরশিপ হ্রাস পায়, দর্শকদের আস্থা কমে যায় এবং টেলিভিশন সম্প্রচার স্বল্প হয়। এর ফলে গেমের জনপ্রিয়তা কমে যায়। স্টেডিয়ামে লোকসংখ্যা হ্রাস এবং খেলোয়াড়দের বাজারমূল্যও নিম্নমুখী হয়। দুর্নীতির কারণে অবকাঠামোগত উন্নয়নও বাধাগ্রস্ত হয়।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে খেলোয়াড়দের ভূমিকা
খেলোয়াড়রা দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রধান মুখ্য হিসাবে কাজ করেন। তারা সততার নীতিমালাগুলো মেনে চলার মাধ্যমে দল ও খেলার প্রতি দায়বদ্ধতা প্রকাশ করেন। কিছু খ্যাতনামা খেলোয়াড় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। তারা সাংবাদিক সম্মেলনে ও সামাজিক মাধ্যমে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ধরেছে। স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক আন্তযোগিতার মাধ্যমে খেলোয়াড়রা সঠিক উদাহরণ স্থাপন করে সকলের নজর কাড়ার চেষ্টা করেন।
What is দুর্নীতি in cricket?
দুর্নীতি ক্রিকেটে এমন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে খেলোয়াড়, কর্মকর্তাগণ, অথবা অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ম্যাচের ফল প্রভাবিত করতে অসৎ উপায়ে জড়িত হন। এটি সাধারণত ম্যাচ ফিক্সিং, ক্ষতি করা, বা ফলাফল বিকৃত করার মাধ্যমে ঘটে। উদাহরণস্বরূপ, ২০০০ সালে বাংলাদেশের খালেদ মাসুদ ও পাকিস্তানের সলমন বাটের মতো খেলোয়াড়রা দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিলেন।
How does দুর্নীতি affect cricket?
দুর্নীতি ক্রিকেটকে জনপ্রিয়তা, পরিচ্ছন্নতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা সংকটে ফেলে দেয়। এটি দর্শক ও অনুরাগীদের আস্থা হ্রাস করে। উচ্চমানের খেলাধুলার উপর এর নেতিবাচক প্রভাব দেখা যায়, যা দেশের ক্রীড়া সংস্কৃতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ২০১৮ সালের পাকিস্তানি দলের ঘটনা এ সম্পর্কে একটি চিরন্তন উদাহরণ।
Where has দুর্নীতি been most prevalent in cricket?
দুর্নীতি ক্রিকেট ইতিহাসে ভারত, পাকিস্তান ও ইংল্যান্ডে বেশী দেখা গেছে। বিশেষ করে ভারতীয় প্রিমিয়ার লিগ (IPL) এবং পাকিস্তান ক্রিকেটের সময়ে দুর্নীতি ব্যাপক ছিল। ২০০০ সালে ভারতের ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারি এই বিষয়ে একটি মোড় ছিল।
When did the first major corruption scandal in cricket occur?
ক্রিকেটে প্রথম উল্লেখযোগ্য দুর্নীতি কেলেঙ্কারি ১৯৯০ সালে ঘটে, যখন বেনোনি ও সলমন বাটের মতো খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ ওঠে। ওই সময়ের আর্থিক লাভের উদ্দেশ্যে এই দুর্নীতি ঘটে।
Who are some of the notable players involved in দুর্নীতি scandals?
ক্রিকেটে দুর্নীতি scandals এর সঙ্গে যুক্ত উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়দের মধ্যে শেন ওয়ার্ন, সলমন বাট, এবং মার্ক ওয়াহ মূখ্য চরিত্র। এর মধ্যে সলমন বাটকে ২০১০ সালে ভারত বনাম পাকিস্তান টেস্টে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য অভিযুক্ত করা হয়।